ফেসবুক মার্কেটিং একের ভিতর সব।

​সূচিপত্র
​মানুষ কেন টাকা খরচ করে।

অনলাইন বনাম অফলাইন বিজনেস: কোনটি আপনার জন্য ভালো?

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অনলাইন বিজনেস শুরু করার কৌশল।

অনলাইন বিজনেস শুরুর আগে যে বিষয়গুলো জানা জরুরি।

​অনলাইন বিজনেসের জন্য এফ-কমার্স না ই-কমার্স, কোনটি বেশি উপযুক্ত?

এফ-কমার্স বিজনেস কী এবং তা শুরু করতে কী কী লাগে?

​এফ-কমার্স শুরু করার জন্য কেমন বাজেট প্রয়োজন?
​এফ-কমার্স বিজনেসে ব্যর্থ হওয়ার ১০টি প্রধান কারণ।

​এফ-কমার্স থেকে ই-কমার্সে উত্তরণের প্রক্রিয়া।

​ফেসবুক মার্কেটিং-এর গুরুত্বপূর্ণ টিপস ও কৌশল।

কখন এবং কয়টা পোস্ট দিলে বেশি রিচ, লাইক ও শেয়ার পাওয়া যায়।

প্রোডাক্ট অফার তৈরি এবং গডফাদার অফার সম্পর্কে ধারণা।

​কেন ফেসবুক মার্কেটিং এফ-কমার্স ও ই-কমার্স উভয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

​ফেসবুক মার্কেটিং-এর বিস্তারিত গাইড
​কিভাবে একটি অপটিমাইজড বিজনেস পেইজ তৈরি করবেন।

​ফেসবুক পেইজে লাইক বাড়ানোর কার্যকরী কিছু উপায়।

ফেসবুক পেইজে বিনামূল্যে ট্রাফিক আনার কৌশল
​কেন পণ্যের ছবি তোলা গুরুত্বপূর্ণ।

​ফেসবুক পেইজে রিচ কমে যাওয়ার কারণ।

​ফেসবুক অ্যাড কী এবং এর বিস্তারিত আলোচনা।

অ্যাড দেওয়ার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

​ফেসবুক অ্যাডের অ্যালগরিদম কিভাবে কাজ করে?
​কিভাবে ফেসবুক অ্যাডের খরচ নির্ধারণ করা হয়।

বিজনেস ম্যানেজারের পরিচিতি, গুরুত্ব এবং ভেরিফাই করার নিয়ম।

​অ্যাড ম্যানেজার থেকে অ্যাড দেওয়ার গুরুত্ব।

​ফেসবুক অ্যাডের উদ্দেশ্য (Ad Objective) কী এবং কিভাবে তা নির্ধারণ করবেন।

​বিভিন্ন ধরনের ফেসবুক অ্যাডের পরিচিতি
​ফেসবুক অ্যাডের কিছু সাধারণ ভুল এবং সমাধান।

অ্যাড একাউন্ট ডিজেবল হওয়ার সমস্যা ও তার প্রতিকার।

​অ্যাড রিজেক্ট হওয়ার কারণ।

​অ্যাড অপশন এবং বাজেট সমস্যার সমাধান
​ধাপে ধাপে ফেসবুক অ্যাড দেওয়ার নিয়মাবলী।

​অডিয়েন্স রিটার্গেটিং-এর জন্য পিক্সেল সেটআপ
​সেলস ফানেল কী এবং কেন এটি প্রয়োজন?

সেলস ফানেল: ক্রস-সেলিং ও আপ-সেলিং-এর কৌশল।

​AIDA মডেলের মাধ্যমে কাস্টমারের ক্রয়যাত্রা
​ফেসবুকে ফানেলিং-এর বিভিন্ন পর্যায়
​বিক্রয় পরবর্তী ফানেলিং ধাপ

কাস্টম অডিয়েন্স এবং লুক অ্যালাইক অডিয়েন্স
​ফেসবুক অ্যাডের জন্য কপিরাইটিং।

​কিভাবে আপনার গ্রাহককে আরও ভালো সেবা দেবেন?

​বিজনেসে সফলতার জন্য ব্র্যান্ডিং-এর গুরুত্ব
​আপনার প্রতিষ্ঠানকে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তোলার উপায়।

ফেসবুক মার্কেটিং-এ ক্যারিয়ার
​মাস্টারকার্ড ব্যবহারের সুপারিশ
​মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ধারণা (যেমন: আপওয়ার্ক, ফাইবার, লেজিট)
​কেস স্টাডি


মানুষ মূলত দুটি কারণে টাকা খরচ করে:


১. দুঃখ ও কষ্ট থেকে মুক্তি পেতে: মানুষ তাদের জীবনের কোনো কষ্ট বা সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে টাকা খরচ করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো ব্যক্তির দাঁতে ব্যথা থাকে, তবে সেই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সে ডাক্তারের কাছে যায় এবং ওষুধ কেনে। এক্ষেত্রে, ব্যথামুক্ত হওয়াই তার প্রধান উদ্দেশ্য।


২. আনন্দ ও সুখ পেতে: মানুষ নিজেদের জীবনে আনন্দ বা সুখ যোগ করার জন্য টাকা খরচ করে। যেমন, নতুন একটি আইফোন কিনলে বা ভালো কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে মানুষ এক ধরনের আনন্দ অনুভব করে। এই আনন্দ পাওয়ার জন্যই তারা অর্থ ব্যয় করে।


​একজন মার্কেটার হিসেবে, আপনাকে এই দুটি কারণ ভালোভাবে বুঝতে হবে। আপনার পণ্য বা সেবা মানুষের কোনো দুঃখ দূর করবে, নাকি তাদের জীবনে আনন্দ নিয়ে আসবে, তা আপনাকে জানতে হবে। এটি সঠিকভাবে জানতে পারলে আপনি আপনার পণ্যের জন্য সঠিক মার্কেটিং কৌশল তৈরি করতে পারবেন।
​অনলাইন বিজনেস (এফ-কমার্স ও ই-কমার্স)
একটি সফল ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী সঠিক প্লাটফর্ম বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন এবং অফলাইন উভয় ধরনের ব্যবসারই নিজস্ব সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে।


​সুবিধা:
কম বিনিয়োগ: অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে সাধারণত অফলাইনের তুলনায় অনেক কম পুঁজি লাগে।
ব্যাপক গ্রাহক: অনলাইনে আপনি নির্দিষ্ট কোনো এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নন। যেকোনো জায়গা থেকে মানুষ আপনার পণ্য বা সেবা কিনতে পারে।
সঞ্চয়: দোকান ভাড়া, কর্মচারী বা ইউটিলিটি বিলের মতো খরচগুলো অনলাইনে অনেক কমে যায়।
​২৪/৭ অ্যাক্সেস: অনলাইন দোকান ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে, ফলে গ্রাহকরা যেকোনো সময় কেনাকাটা করতে পারে।


​অসুবিধা:
প্রতিযোগিতা: অনলাইনে প্রতিযোগিতা অনেক বেশি। হাজার হাজার বিক্রেতা একই ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করে।
প্রযুক্তিগত জ্ঞান: সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে ওয়েবসাইট, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং অন্যান্য প্রযুক্তিগত বিষয়ে ধারণা থাকা প্রয়োজন।
ক্রেতার অবিশ্বাস: যেহেতু ক্রেতারা সরাসরি পণ্য দেখতে বা স্পর্শ করতে পারে না, তাই তাদের মধ্যে এক ধরনের অবিশ্বাস কাজ করতে পারে।
​অফলাইন বিজনেস


​সুবিধা:
সরাসরি অভিজ্ঞতা: গ্রাহকরা সরাসরি পণ্য দেখে, স্পর্শ করে এবং পরীক্ষা করে কিনতে পারে, যা তাদের মধ্যে আস্থা তৈরি করে।
ব্যক্তিগত সম্পর্ক: ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগের ফলে ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
দ্রুত বিক্রি: দোকানে থাকা অবস্থায় পণ্য দ্রুত বিক্রি করা যায় এবং কোনো ডেলিভারি সময়ের প্রয়োজন হয় না।


​অসুবিধা:
​বেশি বিনিয়োগ: দোকান ভাড়া, সাজসজ্জা এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচ অনেক বেশি হতে পারে।
​সীমিত গ্রাহক: আপনার ব্যবসার পরিধি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট এলাকা বা অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
পরিচালনার চাপ: প্রতিদিন দোকান খোলা ও বন্ধ করা, কর্মচারী ব্যবস্থাপনা এবং অন্যান্য দৈনন্দিন কাজ পরিচালনা করা বেশ চাপপূর্ণ।
​আপনার জন্য কোনটি উপযুক্ত?
যদি আপনার কাছে বাজেট কম থাকে এবং আপনি দ্রুত শুরু করতে চান, তাহলে অনলাইন ব্যবসা আপনার জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে। বেশিরভাগ বাংলাদেশী উদ্যোক্তা এফ-কমার্স (ফেসবুক কমার্স) দিয়ে তাদের অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন, কারণ এটি ই-কমার্সের চেয়ে কম খরচে শুরু করা যায়।
যদি আপনার পণ্য এমন হয় যা মানুষ সরাসরি দেখতে বা অনুভব করতে পছন্দ করে (যেমন: পোশাক বা খাবার), তাহলে অফলাইন ব্যবসা শুরু করা আপনার জন্য সুবিধাজনক হতে পারে।
​আপনি যদি অনলাইনে ব্যবসা শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য এফ-কমার্স ভালো হতে পারে, কারণ এতে তেমন বিনিয়োগের প্রয়োজন হয় না। তবে, অনলাইনে সফল হতে হলে একটি সঠিক মার্কেটিং কৌশল এবং পরিকল্পনা থাকা জরুরি। 
“নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য অনলাইন বিজনেস শুরু করার কৌশল”
​ব্যবসার দুনিয়ায় একজন নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে অনলাইন ব্যবসা শুরু করা বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে কিছু কৌশল মেনে চললে এই পথচলা অনেক সহজ হয়। “স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং” বই অনুযায়ী, নতুনদের জন্য অনলাইন ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলোতে ফোকাস করা উচিত, তা হলো:
​সঠিক ব্যবসায়িক মডেল বেছে নেওয়া
​শুরুতেই আপনাকে ঠিক করতে হবে কোন মডেলের ওপর ভিত্তি করে আপনার ব্যবসা দাঁড় করাবেন। সাধারণত দুই ধরনের মডেল বেশি প্রচলিত:
রিটেইল/ট্রেডিং: এই মডেলে আপনি কোনো পণ্য পাইকারি দামে কিনে খুচরা দামে বিক্রি করবেন।
উৎপাদন: এখানে আপনি নিজেই পণ্য তৈরি করবেন এবং তা গ্রাহকের কাছে সরাসরি বিক্রি করবেন।
​যদি আপনার বাজেট কম থাকে, তাহলে রিটেইল বা ট্রেডিং দিয়ে শুরু করা ভালো। কারণ এতে উৎপাদন ও অন্যান্য ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকা যায়।
​ছোট পরিসরে শুরু কর।

​বইটিতে বলা হয়েছে, নতুনদের জন্য ছোট করে শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ। এমন একটি পণ্য বা সেবা বেছে নিন, যা দিয়ে আপনি সহজেই যাত্রা শুরু করতে পারবেন এবং যা আপনার পরিচিত মানুষের মধ্যে বিক্রি করা সম্ভব।

​একটি নির্দিষ্ট নিশ (Niche) বাছাই করা


​সব ধরনের পণ্য নিয়ে কাজ করার চেয়ে একটি নির্দিষ্ট নিশ বেছে নিন। যেমন— আপনি শুধু ছেলেদের পোশাক, বা শুধু মহিলাদের হ্যান্ডব্যাগ নিয়ে কাজ করতে পারেন। একটি নির্দিষ্ট পণ্য নিয়ে কাজ করলে আপনার মার্কেটিং করা সহজ হবে এবং আপনি আপনার টার্গেট গ্রাহকদের কাছে সহজেই পৌঁছাতে পারবেন।

​সঠিক কাস্টমার নির্ধারণ

আপনার পণ্য কাদের জন্য, তা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করুন। আপনার কাস্টমারের বয়স, লিঙ্গ, রুচি, ক্রয়ক্ষমতা এবং অবস্থান সম্পর্কে ধারণা নিন। এতে আপনি তাদের জন্য উপযোগী পোস্ট তৈরি করতে পারবেন।
​সামাজিক মাধ্যমকে কাজে লাগানো
​শুরুতে ওয়েবসাইট নিয়ে অতিরিক্ত খরচ না করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুককে ব্যবহার করতে পারেন। বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে এবং পণ্যের অর্ডার ইনবক্সে দিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। তাই ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপের মাধ্যমে আপনি আপনার পণ্য সহজে প্রচার করতে পারবেন।

প্রোডাক্টের ছবি ও ভিডিও

আপনার পণ্যের মানসম্পন্ন ছবি ও ভিডিও তৈরি করুন। এটি গ্রাহকের বিশ্বাস অর্জন করতে সাহায্য করে। যেহেতু অনলাইনে পণ্য সরাসরি দেখা যায় না, তাই ভালো ছবি ও ভিডিও থাকলে গ্রাহক আকৃষ্ট হবে।
​নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে এই কৌশলগুলো আপনাকে একটি সফল অনলাইন ব্যবসা গড়ে তুলতে সাহায্য করতে পারে।

অনলাইন বিজনেস শুরুর আগে যে বিষয়গুলো জানা জরুরি।

অনলাইন ব্যবসা শুরু করার আগে কিছু বিষয় জানা থাকলে আপনার পথচলা সহজ হবে। “স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং” বই অনুযায়ী, একজন উদ্যোক্তাকে যা যা মাথায় রাখতে হবে, তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

সঠিক পণ্যের উৎস খুঁজে বের করা

আপনার পণ্যটি কোথা থেকে আসবে, তা আগে থেকেই ঠিক করে রাখুন। আপনি নিজে পণ্যটি তৈরি করবেন, নাকি কোনো সরবরাহকারীর কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন—এই সিদ্ধান্তটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি নির্ভরযোগ্য উৎসের সন্ধান করলে পণ্যের মান এবং সরবরাহ ঠিক রাখা সহজ হয়।

পণ্যের পর্যাপ্ত স্টক রাখা।

পণ্য বিক্রি শুরু করার আগে পর্যাপ্ত স্টক রাখা জরুরি। এমন যেন না হয় যে, গ্রাহক অর্ডার দেওয়ার পর আপনার কাছে পণ্য নেই। এটি আপনার ব্যবসার সুনাম নষ্ট করতে পারে। তাই সবসময় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য হাতে রাখুন, যাতে চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ করতে পারেন।

পণ্যের বাজারমূল্য নির্ধারণ।

আপনার পণ্যের মূল্য এমনভাবে ঠিক করুন যেন তা বাজারের অন্যান্য পণ্যের সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে এবং আপনার লাভও নিশ্চিত হয়। অতিরিক্ত মূল্য রাখলে গ্রাহক হারাবেন, আবার কম রাখলে আপনার লাভ কম হবে। তাই পণ্যের দাম নির্ধারণের সময় উৎপাদন বা কেনার খরচ, ডেলিভারি চার্জ এবং অন্যান্য খরচ বিবেচনায় নিন।


​ডেলিভারি প্রক্রিয়া নির্ধারণ
​আপনার পণ্য কীভাবে গ্রাহকের কাছে পৌঁছাবে, তা আগেই ঠিক করে রাখুন। আপনি কি নিজে ডেলিভারি করবেন, নাকি কোনো ডেলিভারি প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নেবেন? ডেলিভারি চার্জ কত হবে এবং কোন এলাকায় ডেলিভারি করবেন, সে বিষয়গুলোও পরিষ্কারভাবে নির্ধারণ করুন।


​টার্গেট কাস্টমার নির্ধারণ
​আপনার পণ্য কাদের জন্য, তা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করুন। আপনার কাস্টমারের বয়স, লিঙ্গ, রুচি, ক্রয়ক্ষমতা এবং অবস্থান সম্পর্কে ধারণা নিন। এতে আপনার মার্কেটিং আরও কার্যকর হবে।


​সঠিক ফেসবুক গ্রুপ নির্বাচন
​ফেসবুকে আপনার পণ্য প্রচারের জন্য সঠিক গ্রুপগুলোতে যুক্ত হন। আপনার পণ্যের সাথে সম্পর্কিত গ্রুপগুলোতে যুক্ত হলে টার্গেট কাস্টমার খুঁজে পাওয়া সহজ হবে। তবে খেয়াল রাখবেন, আপনি যেন কোনো স্প্যাম বা অনাকাঙ্ক্ষিত পোস্ট না করেন।
​কাস্টমার সার্ভিসে মনোযোগী হওয়া
​গ্রাহকের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। তাদের প্রশ্নের দ্রুত উত্তর দিন এবং কোনো সমস্যা হলে তা সমাধানের চেষ্টা করুন। ভালো কাস্টমার সার্ভিস আপনার ব্যবসার সুনাম বৃদ্ধি করবে।
​এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে আপনি যদি আপনার অনলাইন ব্যবসা শুরু করেন, তাহলে সফলতার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। 
অনলাইন বিজনেসের জন্য এফ-কমার্স না ই-কমার্স, কোনটি বেশি উপযুক্ত?
​অনলাইন ব্যবসার জন্য এফ-কমার্স নাকি ই-কমার্স—কোনটি আপনার জন্য বেশি উপযুক্ত, তা বোঝার জন্য দুটি প্ল্যাটফর্মের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো জেনে নেওয়া জরুরি। “স্মার্ট ফেসবুক মার্কেটিং” বই অনুযায়ী, দুটি মডেলের তুলনা নিচে তুলে ধরা হলো:
​এফ-কমার্স (Facebook Commerce)
​এফ-কমার্স হলো ফেসবুক পেইজ বা গ্রুপের মাধ্যমে পণ্য কেনা-বেচা করা। এটি মূলত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম।


এই বইটা সম্পন্ন পেতে নিচের দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

ডাউনলোড ই-বুক



















































































Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *